Archive for the ‘স্বাস্থ্য টিপস’ Category


দুর্ঘটনার কোনো সময় অসময় নেই। তাই সব সময় প্রস্তুত থাকা ভালো। এ ক্ষেত্রে হাতের স্মার্টফোনটিও কাজে আসতে পারে। যদি প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ফার্স্ট এইড অ্যাপটি নামানো থাকে।

দুর্ঘটনার পরপর আহত ব্যক্তিকে নিকটের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগে প্রয়োজন প্রাথমিক চিকিৎসার। ফার্স্ট এইড অ্যাপটি সে সময় জানিয়ে দেবে রোগীর জন্য কি ধরনের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রয়োজন।

চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করার আগে অ্যাপটির ব্যবহার বেশ উপকারে আসবে। দুর্ঘটনা ছাড়াও অন্যান্য রোগের সমন্ধে প্রাথমিকভাবে জানতেও সাহায্য করবে এটি। দারুণ কাজের এ অ্যাপটির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে এ প্রতিবেদন।

First-aid-android-logo_techshohor

বিশ্বব্যাপী অ্যাপটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এখন পর্যন্ত দশ লাখ বার ডাউনলোড করা হয়েছে। গুগলের প্লেস্টোরে অ্যাপটির রেটিং ৪.৫। সাইজ ৩.৪ মেগাবাইট।

এক নজরে অ্যাপটির ফিচারগুলো
১. এতে রয়েছে স্বাস্থ্য বিষয়ক নানা ট্রিপস।
২. জরুরী নম্বরে কল করার ব্যবস্থা রয়েছে।
৩. প্রাথমিক রোগ সনাক্তেও সাহায্য করবে এটি। রোগীকে অসুস্থতার ধরণ সর্ম্পকে প্রশ্ন করে এর উওর দেওয়ার মাধ্যমে তা সনাক্ত করা যায়।
৪. বিভিন্ন ধরনের রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা সর্ম্পকে বিস্তারিত ছবিসহ  বর্ণনা দেওয়া আছে।

firstaid_techshohor

৫. অ্যাপটিতে রয়েছে বিভিন্ন ওষুধের নাম।
৬. বিভিন্ন রোগের কারণ সর্ম্পকে তুলে ধরা হয়েছে এবং প্রতিকারগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

এখান থেকে অ্যাপটি বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে।


sk1.thumbnailশুক্রাণুর নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে শাক-সবজি সুস্থ সবল শুক্রাণু তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা দাবি করেছেন, গাজর একাই ডিম্বাণুর দিকে শুক্রাণুর গতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। গাজরের সঙ্গে লেটুস, পালংও বাড়িয়ে দিতে পারে শুক্রাণুর গতি।

গাজর, লেটুস, পালংয়ের মত সবজিতে বিটা-ক্যারোটিন নামের এক জাতীয় অ্যান্টিঅক্সিডান্ট থাকে। গবেষকদের মতে এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ডিম্বাণু অভিমুখে শুক্রাণুর গতি ৬.৫% থেকে ৮% বাড়িয়ে দিতে পারে।

অন্যদিকে, টম্যাটোর মধ্যে লাইকোপেন নামক এক ধরনের প্রোটিন থাকে। টম্যাটোর লাল রংয়ের জন্য দায়ি এই প্রোটিন। লাইকোপেন অস্বাভাবিক আকৃতির শুক্রাণুর উৎপন্নকে প্রতিহত করে।


bbcream_cccream_photo_24920ইদানিং বিউটি ওয়ার্ল্ডের সবচেয়ে আলোচিত প্রসাধনী হলো BB এবং CC ক্রিম। যেকোনো দোকানেই যান না কেন BB অথবা CC ক্রিম চোখে পড়বেই, নানা রকম ব্র্যান্ডে, নানা রকম ফরমুলাতে, নানা রকম শেডে আর নানা রকম দামে। এই ক্রিম গুলোর দিকে তাকালে নিশ্চয়ই মনে হয় এগুলো বিশেষত্ব আসলে কি আর এদের মাঝে পার্থক্যই বা কি? আজকের লেখার বিষয়বস্তু সেটাই।
BB ক্রিমঃ
ব্লেমিশ বাম অথবা বিউটি বাম এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল BB ক্রিম। যখন এই ক্রিম প্রথম তৈরি হয় তখন এটি স্কিন লেজার ট্রিটমেন্ট এর জন্য ব্যবহার করা হত। কিন্তু বর্তমানে BB ক্রিম বাজারে আনা হয়েছে মাল্টি-টাস্কার ক্রিম হিসেবে। BB ক্রিম বাজারজাতকারী কোম্পানি গুলোর কথা অনুযায়ী এই ক্রিম হলো ত্বক পরিচর্যা এবং মেক-আপ উপাদানের সংমিশ্রণ। তাঁরা দাবী করেন এই ক্রিম আপনাকে দেবে অল-ইন-ওয়ান স্কিন কেয়ার। এই ক্রিম ত্বকের অসমান রঙ থেকে শুরু করে রোদ থেকে ত্বককে বাঁচানো, ব্লেমিশ/ব্রণ/স্পট প্রতিরোধ করা, ময়েশ্চারাইজ করা, মেক-আপের জন্য ত্বককে তৈরি করা ইত্যাদি যাবতীয় কাজের সমাধান। এটির একমাত্র নেগেটিভ দিক হলো বাজারে এই ক্রিমের যেকোনো স্কিন টোনের জন্য পর্যাপ্ত শেড নেই।
CC ক্রিমঃ
কালার কারেকশন অথবা কমপ্লেকশন কেয়ার এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো CC ক্রিম। BB ক্রিমের পর CC ক্রিম বাজারে আসে মূলত আগেরটির কমতি গুলো পুরণ করার জন্য। যখন ব্যবহারকারীরা অভিযোগ করেন যে BB ক্রিম সব রকম স্কিন টোনের সাথে যাচ্ছে না, স্কিন তৈলাক্ত করে ফেলছে, ঠিক মতো মেক-আপের কাভারেজ দিচ্ছে না তখন এই সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে আসে CC ক্রিম। CC ক্রিমের মুস এর মত টেক্সচার স্কিন এ আরও সুন্দর এবং সহজ ভাবে ব্লেন্ড হয়, এটি BB ক্রিমের তুলনায় অধিক মেক-আপ কাভারেজ দেয়, স্কিন তৈলাক্ত করা ছাড়াই অধিক সময় স্থায়ী। উপাদানের কথা বলতে গেলে, উৎপাদনকারীরা বলেন, CC ক্রিমে যোগ করা হয়েছে এমন একটি উপাদান যা স্কিনের কোলোজেন বাড়াতে সাহায্য করবে। কোলোজেন স্কিনের মসৃণতা, উজ্জ্বলতা, এবং স্কিন কোষের আয়ু বাড়ায়।
BB ক্রিম/ CC ক্রিম, যেভাবে কাজ করেঃ
সত্যিকার অর্থে BB ক্রিম / CC ক্রিম হলো সাধারণ ময়েশ্চারাইজার এর সাথে ফাউন্ডেশন ও সানস্ক্রিনের সংমিশ্রণ। তার মানে এই নয় যে এগুলো আপনার দৈনন্দিন ব্যবহারের ময়েশ্চারাইজার এবং সানস্ক্রিনের পরিবর্তক হতে পারে। কারণ এর মাঝে থাকা উপাদান গুলো আপনাকে সুরক্ষা দেবার জন্য যথেষ্ট নয়। এই ক্রিম গুলো শুধু মাত্র আপনি ফাউন্ডেশনের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন। তারপরও আপনার মুখে যদি গাঢ় দাগ থেকে থাকে তাহলে কনসিলারের কোনো বিকল্প নেই। BB ক্রিম / CC ক্রিম দুটোই মেক-আপের বেইস প্রাইমার হিসেবে খুব ভালো কাজ করে।
– BB ক্রিম/ CC ক্রিম এর অন্যতম নেতিবাচক দিক হলো এগুলো শুধুমাত্র এক অথবা দুটি শেডে আসে যা সব ধরনের স্কিন-টোনের সাথে মিশে যাওয়ার কথা থাকলেও তা যায়না।
– BB ক্রিম/ CC ক্রিম মেয়েরা এমনকি ছেলেদের কাছেও বেশ আকর্ষণীয় প্রোডাক্ট কারণ এগুলো সহজে ব্যবহার উপযোগী, মাল্টি-পারপাস, এমনকি তাদের জন্য অন্যতম যারা নো-মেক-আপ লুক পছন্দ করে।
BB ক্রিম/ CC ক্রিম কেনার টিপসঃ
কেনার আগে মনে রাখবেন…
*হাতের উল্টো পাশে স্কিন ও ক্রিমের রঙ মিলিয়ে নিন। ক্রিমের টেক্সচার খেয়াল করুন যে আপনার স্কিন এর সাথে ঠিক মত মিশছে কিনা।
*তৈলাক্ত স্কিনের জন্য লুমিনাস এবং শিমার ফরমুলা বাদে কিনুন। ম্যাট এবং জেল বেইসড ফর্মুলা তৈলাক্ত স্কিনের জন্য সবচেয়ে ভালো।
*ড্রাই এবং নরমাল স্কিনের জন্য লুমিনাশ, শিমার, ক্রিমি যেকোনো ফর্মুলা বেছে নিতে পারেন।
BB ক্রিম কিনবেন যদি আপনার হয়…
– সেন্সেটিভ স্কিন
– ড্রাই স্কিন
– রোদে পোড়া স্কিন
– ব্রণ অথবা একনে স্কিন
CC ক্রিম কিনবেন যদি আপনার হয়…
– তৈলাক্ত স্কিন
– অসমান স্কিন টোন
– ব্লেমিশ/ দাগ
– ফাইন লাইন এবং বয়স জনিত ভাঁজ
ব্যবহারের ক্ষেত্রেঃ
BB ক্রিম / CC ক্রিম একটু খানিতেই অনেক দিন চলে যায়। একবারে অল্প করে পুরো মুখে মিশিয়ে দিন। কিছুটা বেশি কাভারেজ চাইলে দ্বিতীয় বার এপ্লাই করুন। কিন্তু মনে রাখবেন যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে তা মুখে মিশবে না উলটো মাস্কের মত দেখাবে। তাই এ ব্যাপারে সতর্ক হোন। BB ক্রিম / CC ক্রিম চাইলে আপনি ব্রাশের সাহায্যেও লাগাতে পারেন।

ওরাল সেক্স বা মুখ মেহন থেকে সাবধান! এ থেকে মুখ ও গলায় ক্যানসার হতে পারে। হলিউড অভিনেতা মাইকেল ডগলাস এ কথা জানিয়েছেন।

মাইকেল ডগলাস দাবি করেন, থ্রোট ক্যান্সারে তিনি প্রায় মরতে বসেছিলেন। যৌনসঙ্গীর সাথে ওরাল সেক্স করতে গিয়েই তিনি এ অসুখ বাঁধিয়েছিলেন।

হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভির কারণে সার্ভাইক্যাল ক্যানসার বা জরায়ু মুখের ক্যানসার হয়ে থাকে। কিন্তু এখন তা মুখ ও গলার ক্যানসারের জন্যও দায়ী। এ ধরনের ঘটনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে।

ক্যানসার রিসার্চ ইউকের ডক্টর ক্যাট আর্নি বিবিসির টু ডে প্রোগ্রামের সারাহ মন্টেগুকে বলেন, নতুন পার্টনারের সাথে যৌনকর্ম করতে গেলে ঝুঁকি থাকবেই। তবু আমরা মানুষকে আনন্দ উপভোগ থেকে ভয় দেখিয়ে বিরত রাখতে চাই না। সূত্র: বিবিসি

ওরাল সেক্স বা মুখ মেহন থেকে সাবধান! এ থেকে মুখ ও গলায় ক্যানসার হতে পারে। হলিউড অভিনেতা মাইকেল ডগলাস এ কথা জানিয়েছেন।মাইকেল ডগলাস দাবি করেন, থ্রোট ক্যান্সারে তিনি প্রায় মরতে বসেছিলেন। যৌনসঙ্গীর সাথে ওরাল সেক্স করতে গিয়েই তিনি এ অসুখ বাঁধিয়েছিলেন।

হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভির কারণে সার্ভাইক্যাল ক্যানসার বা জরায়ু মুখের ক্যানসার হয়ে থাকে। কিন্তু এখন তা মুখ ও গলার ক্যানসারের জন্যও দায়ী। এ ধরনের ঘটনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে।

ক্যানসার রিসার্চ ইউকের ডক্টর ক্যাট আর্নি বিবিসির টু ডে প্রোগ্রামের সারাহ মন্টেগুকে বলেন, নতুন পার্টনারের সাথে যৌনকর্ম করতে গেলে ঝুঁকি থাকবেই। তবু আমরা মানুষকে আনন্দ উপভোগ থেকে ভয় দেখিয়ে বিরত রাখতে চাই না। সূত্র: বিবিসি – See more at: http://www.bengalinews24.com/lifestyle-health-&-treatment/2013/06/04/6376#sthash.LeZx3G1a.dpuf


imagesবিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত ব্যায়াম করার চেয়ে নিয়মিত সেক্স লাইফ ভাল। যদি আপনি নিজেকে ফিট, সুন্দরী ও এবং কম বয়সী হিসেবে দেখতে চান তাহলে আপনার জন্য নিয়মিত যৌনজীবন খুবই দরকারি।একটি স্কটিশ গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষের মতো উন্নত যৌন জীবন নারীদেরকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তোলে। এতে নারীদের ত্বক আরো মসৃণ ও সতেজ হয়। যখন আপনি দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকেন, তখন আপনার শরীর থেকে তিন ধরনের হরমন কাজ করে।

স্কটিশ ঐ গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকদের মতে, এই তিন ধরনের হরমোন সূর্যের তাপ থেকে শরীরের ত্বকে যে ক্ষতগুলো হয় তা পূরণ করে দেয়।

এছাড়াও এ সময় যে ঘাম বের হয় তার মাধ্যমে একধরনের এসিড বের হয়ে যায়, যেটা সুন্দর মলিন ঠোট ও উজ্জ্বল চোখ তৈরিতে ভূমিকা রাখে।


teeth.thumbnailস্টেম সেল থেকে পড়ে যাওয়া দাঁত গজানো সম্ভবনতুন দাঁত গজানোর নতুন একটি কৌশল উদ্ভাবন করেছেন চীনা গবেষকেরা। মূত্র থেকে প্রাথমিক দাঁত গজানোর এ গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘সেল রিজেনারেশন জার্নাল’-এ।

চীনের গবেষকেরা দাবি করেছেন, মূত্রকে স্টেম সেলের উৎস হিসেবে ব্যবহার করে প্রাথমিক দাঁত গজানো সম্ভব। যাঁদের দাঁত পড়ে গেছে তাঁদের জন্য এ উদ্ভাবন সুসংবাদ হতে পারে বলে তাঁরা ধারণা করছেন।

মানুষের বয়স বাড়লে এবং দাঁতের যত্ন না করলে দাঁত পড়ে যায়। গবেষকেরা দীর্ঘদিন ধরেই স্টেম সেল ব্যবহার করে নতুন দাঁত গজানোর কৌশল নিয়ে গবেষণা করছিলেন। স্টেম সেল ব্যবহার করে যেকোনো ধরনের কোষকলা তৈরি করা সম্ভব হয়।

চীনের গুয়াংজু ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিসিন অ্যান্ড হেলথের গবেষকেরা মূত্রকে তাঁদের গবেষণার প্রাথমিক ভিত্তি ধরেন এবং তা থেকে স্টেম সেল তৈরি করেছেন।

গবেষকেরা জানিয়েছেন, এ সংক্রান্ত আরও গবেষণা প্রয়োজন। তারপরই কেবল পরীক্ষামূলক পর্যায়ে যাওয়া সম্ভব হবে। অবশ্য মূত্র থেকে দাঁত গজানোর এ গবেষণা বিষয়ে সমালোচনা করেছেন যুক্তরাজ্যের গবেষকেরা। তাঁদের দাবি, এমন একটি উত্স থেকে দাঁত গজানোর গবেষণা করা হয়েছে যা শুরুর পর্যায় হিসেবে খুবই খারাপ।


lipstick1.thumbnailঠোঁটে লিপস্টিক দিলে মেয়েদের আরও সুন্দর দেখায়। শুধু তা-ই নয়, তাদের ব্যক্তিত্বও ফুটে ওঠে। কিন্তু মেয়েরা দিনে কতবার লিপস্টিক দেবে? ইউরোপ-আমেরিকায় সৌন্দর্যপিয়াসী মেয়েরা এমনকি দিনে ২৪ বারও ঠোঁটে লিপস্টিক দেয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, লিপস্টিকে ক্ষতিকর কিছু ধাতব পদার্থ থাকে। এতে অবশ্য আতঙ্কের কিছু নেই। কারণ, এদের উপস্থিতি খুব সামান্য। যেমন সিসা থাকে ১০ লাখ ভাগের মাত্র এক ভাগের সামান্য বেশি (এক পিপিএম)। কিন্তু বারবার ব্যবহারে ঠোঁট থেকে জিহ্বা হয়ে পেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। শরীরে সিসা ঢুকলে তা ভেতরেই থেকে যায়। এখানেই ভয়। লিপস্টিকে সিসার উপস্থিতি ধরা পড়ে ২০০৭ সালে (দেখুন, নিউইয়র্ক টাইমস, ২০ আগস্ট ২০১৩)। সে সময় নিরাপদ প্রসাধনীর জন্য ‘বিষ চুম্বন’ আন্দোলন শুরু হয়। তবে লিপস্টিক দেওয়া নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই। দিনে দু-তিনবার অনায়াসে ব্যবহার করা যায়।


kegel-excersize.thumbnailকেগেল ব্যায়াম যেই নামেই বলুন না কেন এই ব্যায়াম পুরুষ – মহিলাদের উভয় লিঙ্গের জন্যই। আপনি হয়তো ভাবছেন শুধু মহিলাদের জন্য হয়। আসলে তা নয়। মহিলারা এই ব্যায়াম থেকে যতটা সুবিধা লাভ করতে পারেন, পুরুষরাও ঠিক ততটা সুবিধা নিতে পারবেন। কেগেল ব্যায়াম শ্রোণী মেঝের পেশী সুসংগঠিক করে মূত্রসংবহনতন্ত্র, বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথের কার্যপ্রণালী জোরদার করে এবং যৌনক্রিয়া ক্ষমতাকে উন্নিত করতে পারে। মহিলাদের মত পুরুষেরাও যখন তখন এই ব্যায়াম করতে পারেন। কিন্তু সবারই উচিত ব্যায়ামটি করার আগে সঠিক মাংশপেশী সনাক্তকরণ এবং সঠিক পন্থা জেনে নেয়া। কেজেল ব্যায়াম পুরুষদের পেলভিস ফ্লোরের মাসল শক্তিশালী করে যখন তখন প্রস্রাবের বেগ, ঠিক মতো প্রস্রাব না হওয়া সহ আরো অনেক রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে পুরুষদের জন্য কেজেল ব্যায়াম যৌনমিলনের সময় লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা, অকাল বীর্যপাত, দ্রুত বীর্যপাতের মত সমস্যারও সমাধান দিতে পারে।পুরুষেরা কিভাবে কেজেল ব্যায়াম করবেন পেলভিস ফ্লোর মাসল অর্থাত শ্রোণী মেঝের পেশী খুঁজে বার করা এবং সেটা কিভাবে সংকুচন/প্রসারন করবেন- সেটা কিছুটা কষ্টসাধ্য হলেও অসম্ভব কিছু নয়। ব্যায়ামের আগে ঠিকমতো প্রস্রাব করে নেবেন। প্রথম দিকে উচিত হবে মেঝেতে শুয়ে এই ব্যায়াম করা। মেঝেতে শুয়ে পেলভিস ফ্লোর মাসল ৩ সেকেণ্ড সংকুচন করে রাখুন, তারপর ৩ সেকেণ্ড প্রসারণ করে রাখুন। এভাবে টানা কয়েকবার করবেন। তবে খুব বেশী না। মাসল ধীরে ধীরে শক্তিশালী হতে শুরু করলে বসে, দাঁড়িয়ে বা চলন্ত অবস্থায়ও করতে পারবেন। অনেকেই ভুল করে পেটের বা তলপেটের, উরু, এবং নিতম্বের পেশী সংকুচন করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। দম বন্ধ বা ধরে রাখবেন না। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখুন।তলপেটে চাপ পড়ে এমন কিছু কাজকর্মের সময়ও (যেমন হাঁচি, কাশি, হাসা, ভারী বস্তু উত্তোলন) আপনার পেলভিস ফ্লোর মাসল সংকুচন হতে পারে। এছাড়া যৌনমিলনের সময় পেলভিস ফ্লোর মাসল সংকুচন করে লিঙ্গ আরো অধিকক্ষণ উত্থিত রাখতে পারেন বা অকাল বীর্যপাত রোধ করতে পারেন। সমস্যা হলে- ব্যায়াম করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লে সাহায্য চাইলে কার্পণ্য বা লজ্জা করবেন না। নিকটস্থ স্বাস্থ্যসেবা বা ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন যাতে তারা আপনাকে সঠিক পেশী সনাক্তকরণ এবং ব্যায়ামের পদ্ধতি শিখিয়ে দিতে পারেন।


আজকাল প্রসাধন সামগ্রীর দাম শুনলে অাঁতকে উঠতে হয়। আর দামের কথা বাদ দিলেও রাসায়নিক প্রসাধনী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত নয়। কিন্তু আপনি তরি-তরকারি ও দৈনন্দিন খাবারে ব্যবহৃত সামগ্রী দিয়েও সহজেই নিজের রূপকে অপরূপ করে তুলতে পারেন। এতে ব্যয়ও যেমন কম, আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।
১. আটা
ক. রান্না ঘরের আটা আপনার ত্বক পরিচর্যায় অনেক সহায়ক হতে পারে। যে ধরনেরই ত্বক হোক না কেন, আটা সব ত্বকের জন্যেই ভালো কাজ করে। ১ টেবিল চামচ পরিষ্কার আটা নিয়ে তার সাথে গরুর কাঁচা দুধ, একটু কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে মুখে মেখে ১০/১৫ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলবেন।
খ. আটা পানিতে ফুটিয়ে পেস্টের মতো করে মুখমন্ডলে লাগালে মুখের ছিট ছিট তিলে দাগ অনেক হালকা হয়ে যায়।
গ. বেসনের মতো আটা হাতে নিয়ে পানি দিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে সাবানের মতো মুখ পরিষ্কার করা যায়।
ঘ. দুধের সরের সাথে আটা ও কাঁচা হলুদ মিশিয়ে মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলবেন।
২. হলুদ
হলুদের গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। রূপচর্চায় হলুদের ভূমিকা অনেক। অতীতে নানী-দাদীরাও হলুদ ব্যবহার করতেন। নানান রোগের জন্যে কাঁচা হলুদের রসও খেতেন। ঘরোয়া চিকিৎসাতেও হলুদের অবদান অনেক। অনেক ফেসপ্যাক কাঁচা হলুদ দিয়ে তৈরি করা হয়। অনেকের গায়ের রং ফ্যাকাসে সাদা। তারা যদি একটু কাঁচা হলুদ বেটে তার সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে গায়ে, হাতে এবং পায়ে মেখে প্রতিদিন গোসল করেন, তাহলে (বিস্তারিত…)


Perfume-66570_1.pngআজ আলোচনা করা হবে সুগন্ধি নিয়ে। (দ্রষ্টব্য : এই লেখা কোনোক্রমেই ডাক্তারি কোনো ব্যবস্থাপত্র নয়, সাম্প্রতিক গবেষণালব্ধ তথ্য-উপাত্তের উপস্থাপনামাত্র)। আমাদের সমাজে যৌণবিষয়ক আলোচনা যেন ব্রাত্য। কিন্তু দাম্পত্য জীবনে যৌণ রোগ একটি বড় সমস্যা। এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞানের অভাব দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকে আনতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিবাহ-বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটাতে পারে। সংসারে নিত্য মন কষাকষিতো আছেই। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌণতার সম্পর্ক স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু এ ক্ষেত্রে দুজনের কারো যদি সমস্যা থেকে থাকে সেটার জন্য ব্যবস্থা নেয়া আবশ্যক। অনেকের শারিরীক সমস্যা না থাকলেও এ ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ধরুন, আপনি আপনার সঙ্গীর কাছে বসলেন, কিন্তু তার মুখ থেকে রেরিয়ে এলো উৎকট দূর্গন্ধ। মুহুর্তেই কিন্তু সব ইচ্ছে উবে যাবে। অথচ একটু সচেতন হলে, নিজেকে দূর্গন্ধমুক্ত করে নিলেই কিন্তু ল্যাঠা চুকে যেতো। আর বিশেষ ধরণের সুগন্ধিও কিন্তু এ ক্ষেত্রে তেলেসমাতির মতো কাজে দেয়। মন ফুরফুরে করে। তবে সাবধান, দুর্গন্ধ ঢাকতে যেন সুগন্ধি না মাখেন। খোশবু, ঘ্রাণ, মনোহর আঘ্রাণ, আতর-সেন্ট, পারফিউম, সুগন্ধি- যে নামেই ডাকুন না কেন-মানুষের জীবনে এর বিস্ময়কর ভূমিকা রয়েছে। আমাদের বাহ্যিক জ্ঞান লাভের জন্য পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের (চক্ষু-কর্ণ-নাসিকা-জিহ্বা ও ত্বক) একটি হলো নাসিকা বা নাক। শ্বাস-প্রশ্বাসের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি এটি ঘ্রাণেন্দ্রিয়। এই ইন্দ্রিয় আমাদের শরীরের জন্য উপকারি বিষয়-আশয় নির্ধারণ করতে অন্যান্য ইন্দ্রিয়ের সহায়ক। মনোমুগ্ধকর ঘ্রাণ পেলে সকল জাতির, সকল বয়সের মানুষের মন আনন্দে নেচে ওঠে! সুগন্ধির মূল রসায়ণ কি আসলে? বা কেন সুগন্ধি আমাদের এতটা মুগ্ধ করে? সুগন্ধির রসায়ন শুরু হয় আমাদের নাক থেকে, তাই কি? আসলে এর মূল প্রোথিত আরও গভীরে। সুগন্ধিতে উদ্বায়ী পদার্থ ব্যাবহার করা হয় যা ধর্মমতে সাধারণ তাপমাত্রায় দ্রূত উবে যায়, আর তাই সুগন্ধি ব্যাবহারের সাথে সাথে তার গন্ধ ছড়িয়ে পরে এই উদ্বায়ী অনু আমাদের নাকের ভিতর দিয়ে যেয়ে আমাদের গন্ধ সংবেদনশীল কোষে পৌঁছে যায় ও এদের লক্ষ লক্ষ অনু আমাদের কোষের রিসেপটরকে উজ্জীবিত করে মেমরি সেল তৈরি করে। তাই এটা আমাদের স্মৃতিতে জড়িয়ে যায়। আমাদের নাকের রিসেপটর সংখ্যা ১০০ যা আমাদের জিনের ১ %। অথচ চোখের রিসেপটর মাত্র ৩টি। মজার ব্যাপার হলো পারফিউম এ কারণেই আমাদের উজ্জীবিত করে মনে করিয়ে দেয় আমাদের মিলন বা বিচ্ছেদের স্মৃতি, আর এই রসায়নকে কাজে লাগিয়ে সেক্স আ্যাপিল পারফিউমগুলো কাজ করে। প্রাচীন কাল থেকে মানুষ সুগন্ধি ব্যাবহার করে আসছে নিজেদের শরীরের গন্ধ লুকাতে,মানুষের ভিন্ন ভিন্ন রসায়ণের জন্য মানুষভেদে একই সুগন্ধি ভিন্ন ভিন্ন সৌরভ ছড়ায়। (বিস্তারিত…)


483537_437254906369043_1315323029_nশরীরে প্রথম অজানা ডাকের উঁকিঝুঁকি আসতেই বইয়ের পাতায় লুকিয়ে চিলছাদে এককোণে দুপুর কাটানো। অথবা ফাঁকা বাড়িতে লুকানো সিডিতে বন্ধুরা মিলে উষ্ণতা শিখে নিতে চাওয়া। শরীর চেনা-জানার প্রথম পাঠ তো বোধহয় পর্নোগ্রাফির হাত ধরেই আসে। এমনিতে ছেলেদের দিকে পাইকারি আঙুল উঠলেও শরীর আনচান বয়ঃসন্ধির মেয়েরাই বা লুকিয়ে কম কি নগ্নছবির পাতা উলটেছে? প্রাথমিক অজানাগুলো কেটে যেতে যেতে আমরা এক সময় উপলব্ধি করি পর্নোগ্রাফির বিজ্ঞানসম্মত দিক। এভাবে যৌনজীবন নিয়ে নানান ভ্রান্তি কাটার সময়ের সঙ্গেই সঙ্গেই নীল ছবি ডিপ্রেশনের সঙ্গী হয় মাত্র, যার কোনও বাজে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কিন্তু সত্যিই কি নেই?
বর্তমান একটি রিপোর্ট বলছে, নীল ছবির আকর্ষণ বয়ঃসন্ধির ওই সময়টুকু ছাড়িয়ে যদি দৈনন্দিন জীবনের আনন্দপূরণের চাহিদা হিসেবে থেকে যায় তবে তো সমূহ বিপদ। পুরুষ-নারী, দু’পক্ষেরই অতিরিক্ত পর্নোপ্রেম ডেকে আনতে পারে সম্পর্কের প্রতি আসক্তিহীনতা থেকে শুরু করে মুহুর্মুহু ভেঙে বেরিয়ে আসার প্রবণতা। আধুনিক জটিল জীবনের আরও নানা অভিশাপের পাশাপাশি এও এক গোপন ব্যাধি বলে ভয় দেখাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। আর এরই সঙ্গে সম্পর্ককে যান্ত্রিক করে তুলছে নানান গ্যাজেটের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। আসলে পর্নোগ্রাফি পড়ার চেয়ে দেখার কুফলটাই বেশি, এমনটাই বলছে সেই রিপোর্ট। আর নানান গ্যাজেট হাতে হাতে ঘোরার ফলে পর্নোগ্রাফিও ঢুকে পড়েছে সেসবের মধ্যে। দুয়ে মিলে জীবন ওষ্ঠাগত হওয়ার পক্ষে যথেষ্ট!

আসলে জীবনের বাস্তবিকতা ভুলে ফ্যান্টাসিতে সম্পর্ক নিমগ্ন রাখতে চাইলে অবিলম্বে ফাটল ধরবেই। ঠিক এখানেই বিপদ ঘটাচ্ছে পর্নোগ্রাফি। দেখা যায়, বেশি বয়স অবধি নারীসঙ্গে বঞ্চিত পুরুষদের মধ্যে পর্নোগ্রাফির প্রতি আকর্ষণ তুলনামূলক অনেক বেশি। যৌনজীবনের কল্পনায় এঁরা নীল ছবিকেই মাথায় রাখেন। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে মিল না খেতে খেতে ফল হয় উল্টো। আবার এই ধরনের পুরুষ স্ত্রী বা প্রেমিকার কাছে বিশ্বাসযোগ্যতাও হারিয়ে ফেলেন অধিক উত্তেজিত যৌনেচ্ছার কারণে। অন্যদিকে আবার সেক্সকে প্রায় জলভাত করে ফেলা এই অস্থির প্রজন্ম ভীষণভাবে পর্ন-অ্যাডিক্ট। এই অ্যাডিকশন যৌন ক্ষিদে মুছে ফেলতে সক্ষম। পাশাপাশি, পর্নোগ্রাফিতে দেখা জুটির প্রফেশনাল চরিত্র না বুঝেই সঙ্গী বা সঙ্গীনির বদলে তাকে কামনা করে যে শারীরিক মিলন ও এক সময় একঘেয়েমি অনুভব করা, তা থেকে সম্পর্কের গভীরতা ফিকে হতে বাধ্য।

সেক্স বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রজন্মের মধ্যে এমন প্রবণতা বেড়েছে যে তারা পার্টনারের প্রতি মনে মনে এই বিশ্বাসঘাতকতা থেকেই হারিয়ে ফেলছেন উষ্ণতা। এই ডিপ্রেশন থেকে উর্বরহীনতা আসা এমন কিছু অবাস্তবও নয়। পর্নোগ্রাফির আর একটি দোষ হল, অল্প সময়ে উত্তেজনার সব চাহিদাটুকু মিটিয়ে ফের টেবিল গুছিয়ে কাজে লেগে পড়া। সম্পূর্ণ যৌনতা কিন্তু তা বলে না। অর্গ্যাজম হোক বা না হোক, শরীর-মনের প্রশান্তির সময়টুকু যেন একেবারে নিখাদ থাকে। কিন্তু পর্নোগ্রাফির চটকদার সব পাওয়ার হিসেবে এই হিসেব মেলে না। এর ফল সম্পর্কে পড়তে বাধ্য। কেন না, সম্পর্কের রসায়ন শুধু ভালবাসা কল্পনার ফানুসে ভাসতে পারে না। অন্তত বর্তমান জীবনে সম্পর্ক নামক গ্রাফের অঙ্ক কষাও একটা শিল্প। পর্নোগ্রাফির মোটা দাগের আনন্দ ক্ষণিকের চটক দিতে পারে মাত্র, যৌনতা উষ্ণতাকে এতে গুলিয়ে ফেলে নিজেকে আরও বেশি নিস্ব-হতাশ করবেন না যেন।

আর এরই সঙ্গে জুটিরা মন দিন নিজেদের দিকে! চলতি হাওয়ায় অনেক মানুষেরই পরস্পরের প্রতি অভিযোগ যে, তাঁরা নাকি অতিরিক্ত পরিমাণ ইন্টারনেটস্যাভি। ঘুম থেকে উঠে বাসিমুখে সঙ্গী বা সঙ্গীনিকে চুমুর বদলে ফেসবুকের ওয়াল পোস্টে আকর্ষণ বেশি হলে তো মুশকিল! ঠিক এই জায়গা থেকেই বিয়ের দু’বছরের মধ্যে সম্পর্ক ভাঙতে চলেছে শহরের এক আইটি-সেক্টরকর্মী অপর্ণার। অভিযোগ, অপর্ণার চেয়ে ইন্টারনেট গেমেই বেশি মন সুমনের। এমনকি, রাতের তীব্র বিছানাবিলাসের পর স্বামীকে জড়িয়ে ঘুমানোর সুখটুকুও মেলে না তার। তখন সুমন ব্যস্ত নেটবিশ্বের স্কাইপ দুনিয়ায়। যন্ত্রপ্রেমে এমন মশগুল যন্ত্রমানবের সঙ্গ থেকে হাঁফ ছেড়ে বাঁচতেই অপর্না ছাড়পত্র চায়।

লেখার প্রতি অক্ষরে নিজেকে মিলিয়ে নিতে নিতে আমরা যারা চমকে উঠছি, তাদের বলি, এতে বেশি বিস্ময়ের কিছু নেই। এই দুজনের মতো আরও অনেকেই যন্ত্রপ্রেমে মশগুল হয়ে অজান্তেই হারিয়ে ফেলছেন পাশের মানুষ দোসরকে। সময় কেটে যখন টনক নড়ছে, তখন বন্ধু বলতে সাইকিয়াট্রিস্ট। যন্ত্র আর অ্যাপ্লিকেশনে সদাব্যস্ত এই প্রজন্ম আদতে হারিয়ে ফেলছে সম্পর্ক আর জীবনের আসল চাবিকাঠি। অথচ বছর ৫ আগেও অফিস ফেরত সম্পতি বা কলেজ ফেরত প্রেমিক যুগল, নিভৃতে নিজেদের সময়টুকু নিয়ে নাড়াচাড়া করত। রাতের খাবারের একান্ত নির্জনতা বা সন্ধেঘন পার্কের কোণের অন্ধকারটুকুতে শুধু দুটি মন ছাড়া আর কেউ নেই।

কিন্তু স্মার্টফোন আর অ্যাপসের যুগে আপনি যে অলওয়েজ বিশ্বনাগরিক ভাই। তাই স্ত্রীর হাতের বাটার পনিরের প্রশংসার আগেই ভেসে আসে ক্যালিফোর্নিয়ার ঘটনাবলী। প্রেমিকের ঘামভেজা শরীরে নাক ডুবিয়ে মগ্নতাকে ছিন্ন করে দেয় আপনার থেকেও স্মার্ট আপনার ফোনের বিভিন্ন চিৎকৃত আপডেট। বাটার পনিরের অমনোযোগী সময় ধীরে ধীরে সম্পর্কের ঘনত্বকে ঠান্ডা মেরে দিতে দিতে নিয়ে যায় ডিভোর্স নামক কয়েক পাতার মর্গে। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা বলছে, বিশ্বের ৮০ শতাংশ তরুণ কাপল রাতে বা দিনে খাবার টেবিলে খাওয়ার সময়, পরস্পরের সঙ্গে বাক্যালাপের চেয়ে বেশি মগ্ন থাকে নিজ নিজ ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে। অন্যদিকে ৭০ শতাংশ আবার রাতঘুমের আগে বিছানায় আধঘন্টা কাটায় ল্যাপটপ কোলে, নানান সোশ্যাল মিডিয়ার সোশ্যালিজমে। সে সামাজিকতার এমনই নাকি গুণ, যে পাশে স্ত্রী বা স্বামীকে গুডনাইট বলার দস্তুর হল তার অনলাইন অ্যাকাউন্টে।

মানছি, বাস্তব সম্পর্কে বেশি ডুব দিতে গেলেই নিয়ত আপডেটেড ভার্চুয়াল কক্ষপথ থেকে ছিটকে যাবেন! কিন্তু এই যন্ত্রের আজব ফানুস দুনিয়ায় ঘুরতে ঘুরতে কখন যে বাস্তব থেকে শূন্য যোজন দূরে চলে যাচ্ছে এই প্রজন্ম, সে ক্ষতির হিসেব মিলছে দেওয়ালে পিঠে ঠেকে গেলে। এবার বাকিটুকু বুঝে নিন আপনিই; উপদেশের লক্ষ্য আমাদের একেবারেই নেই। তবু ওই যে ইংরেজিতে বলে না, ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর’; সেটাও মাথায় রাখলে ক্ষতি কি!


dimসাধারনত অসুস্থ হওয়ার সাথে সাথেই ডিম ও ভিটামিন খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। কারণ আপাতদৃষ্টিতে,এটা সবাই জানে, দুর্বল শরীরের জন্য পুষ্টি ঘাটতি হিসেবে কাজ করে এসব খাদ্যসামগ্রী।কিন্তু অবাক হবেন যখন জানবেন শরীরে স্বাভাবিক কর্মচাঞ্চল্য আনতে ভিটামিন অথবা ডিম খেলেও এসব খাদ্য আমাদের মৃত্যুর দিকেই ঠেলে দেয়!

সম্প্রতি জানা অজানার পরিচিত পৃথিবীতে  অবাক হয়ে ওঠার মতো এমনইএক তথ্য দিয়েছেন প্রখ্যাত পুষ্টিবিজ্ঞানী অ্যালান গ্যাবি।

একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে খাদ্য ও (বিস্তারিত…)


ক্লাস ৯-১০ এর মেয়ের কথা, আমার একটা বয়ফ্রেন্ড থাকতেই হবে , নাহলে আমি স্মার্ট না ; ক্লাসের ফাকে তারা এক আরেক জনের সাথে গর্ব করে তার কয়টা বয়ফ্রেন্ড , কার কার সাথে কবে কবে ডেটিং এ গেসে……… এটা কিনা এই পিচ্চি মেয়েদের গর্বের বিষয়………। ক্লাস ৬ এর একটা ছেলে যদি পর্ণ না দেখে , তাকে বলা হয় সে কোন যুগে আছে ? টাকার লোভে এইসব কচি কচি ছেলে মেয়েদের হাতে পর্ণ তুলে দিচ্ছে অসাধু পর্ণ ব্যাবসা য়ীরা । প্রতিদিন ২.৫ কোটি টাকা এসব ছেলে মেয়েদের কাছে ২.৫০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওরা । ক্লাস ৮-৯ এর এইসব ছাত্র-ছাত্রীদের ১/ ৮২% শতাংশই মোবাইলে পর্ণ ছবি দেখে ২/ ক্লাসে বসেই পর্ণছবি দেখে ৬২ শতাংশ ৩/ ৭৮% গড়ে কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ব্যয় করে মোবাইলে ৪/ ৪৪% শতাংশ প্রেমের উদ্দেশ্যে ব্যাবহার করে সময় টিভির ক্যামেরায় এইসব তথ্যই উঠে আসে ( https://www.facebook.com/v/386797358074903 ফেসবুক থেকে সংগৃহীত ,দেখুন ৭ মেগাবাইটের এই ভিডিও তে ) [[ share it ]]

 


আজ একটা বিশেষ অভিজ্ঞতা লাভ করলাম। অবশ্য পুরানা পথের নাম পরিবর্তনের কারনেই মনে হয়েছিল নতুন অভিজ্ঞতা। যখন ভিতরে গেলাম বুঝতে পারলাম নামটা নতুন হলেও কাজটা পুরাতন। এ যেন পুরান মদের নতুন বোতলজাত হয়ে বাজারজাতের ঘটনা। আমাদের দেশে যেমন বিভিন্ন নামে মাদক বিক্রি হচ্ছে, তেমনি কিছু প্রবাসী কর্তৃক বিভিন্ন নাম দিয়ে হচ্ছে মেয়েদের শরীর বিক্রির ব্যবসা। অন্যান্য দেশের প্রবাসীদের মত আমাদের দেশের প্রবাসী নাগরিকরাও এ ব্যবসা থেকে পিছিয়ে নেই। তেমনই একটা ঘটনার বিবরণ এ লেখা।

যা হোক, আজ জোহরের পর ঝালমুরি কিনতে একটা (বিস্তারিত…)


মানসিক কারণে সৃষ্ট সমস্যার ক্ষেত্রে স্বামী বা স্ত্রী যে কোন একজনকে সহানুভূতিশীল হতে হবে। শুধু পুরুষের নয়, মানসিক কারণে স্ত্রীরও নানা সমস্যা থাকতে পারে।কেস হিস্ট্রি একঃ যুবকের বয়স ২৪/২৫ এর বেশি হবে না। বিয়ে করেছেন। বিয়ের দ্বিতীয় দিনেই স্ত্রীর পক্ষথেকে সম্পর্ক ছেদ করার সিদ্ধান্ত। ছেলের অভিভাবক এবং মেয়ের অভিভাবক দু’জনেই আমার চেম্বারে। বিচারকের আসনে আমি। রায় দিতে হবে। আর রায়টি হচ্ছে ছেলেটি শারিরীক ভাবে (বিস্তারিত…)


যৌন অক্ষমতা এখন কেবল আর খারাপ শরীরের প্রৌঢ়দের মাঝেই সীমাবদ্ধ নেই, এটা এখন তরুন জনগোষ্ঠির ভেতরও প্রকট হতে শুরু করেছে।যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা গবেষণা জার্নাল “সাইকোলজী টুডে”-তে একটি গবেষনাপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে,”ইন্টারনেট পর্ণগ্রাফি এমন একটি তরুন প্রজন্ম তৈরী করছে যারা শোয়ার ঘরে একেবারেই হতাশা জনক। নতুন এই মিডিয়া তরুন গোষ্ঠিকে এতই আকৃষ্ট এবং প্রভাবিত করছে যে, তারা প্রকৃত নারীর সান্নিধ্যে তেমন একটা আকর্ষন অনুভব করছে না।এই বিষয়টি এখন এতই কমন হয়ে গিয়েছে যে, মাত্র ২০ বছরের তাজা যুবকও প্রকৃত অর্থে স্বাভাবিক যৌনাচরন করতে পারছে না”। এই রকম ঘটনা থেকে বিরূপ প্রভাব পরছে ব্যাক্তি ওসামাজিক জীবনেও ।

এর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে ,যারা (বিস্তারিত…)


বাংলাদেশে বয়স ১৮ হওয়ার আগেই যৌন অভিজ্ঞতা হচ্ছে ৫০ শতাংশ শহুরে তরুণের। এছাড়া প্রায় ৮০ শতাংশ তরুণ পরোক্ষভাবে প্ররোচিত হয়ে যৌন কর্মে লিপ্ত হচ্ছেন। এদের এক-তৃতীয়াংশ আবার লিপ্ত হচ্ছেন দলগত যৌনকর্মে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদের যৌনসঙ্গী হচ্ছেন পেশাদার যৌনকর্মী। কিন্তু এসব তরুণের অর্ধেকই যৌনকর্মে একদমই নিরোধ ব্যবহার করছেন না। বাকীরাও নিরোধ ব্যবহারে অনিয়মিত। তাই তাদের মধ্যে এইডস ঝুঁকি বাড়ছে।

আইসিডিডিআরবি পরিচালিত সাম্প্রতিক এক গবেষণা জরিপ থেকে এই ভয়ঙ্কর তথ্য জানা গেছে।পেশাদার যৌনকর্মীর কাছে যান এমন এক হাজার তরুণের ওপর এ জরিপ চালানো হয়। এদিকে এমন অনিরাপদ যৌনকর্মের মাধ্যমে ৫২ শতাংশ এইডস ছড়ায় বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

জাতীয় এইডস কর্মসূচি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে শক্তিশালী যৌন ব্যবসা গড়ে উঠেছে। আর তরুণরাই বেশি এইডস ঝুঁকিতে রয়েছে। তরুণদের এইডস ঝুঁকি সম্পর্কে জানতে চাইলে জাতীয় এইডস/এসটিডি কর্মসূচির পরিচালক অধ্যাপক মো. ওয়াদুদ বলেন, ‘যৌন আচরণে পরিবর্তন হওয়ার কারণে তরুণের মধ্যে এইডস ঝুঁকি বাড়ছে। বিশেষ করে ঢাকাসহ শহরাঞ্চলের তরুণদের মধ্যেই এইডস ছড়াচ্ছে বেশি।’ তিনি বলেন, ‘তরুণ সমাজকে এই ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে আমরা বিশেষ সচেতনামূলক কর্মসূচি হাতে নিচ্ছি। এতে তরুণদের জন্য কাউন্সেলিং থাকবে। এছাড়া পাঠ্য পুস্তকে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে। পর্যায়ক্রমে ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বিষয়টি সিলেবাসে নিয়ে আসা হবে।’ এছাড়া সরকার জেলা পর্যায়ের প্রতিটি হাসপাতাল যুব বান্ধব করার উদ্যোগ নিয়েছে বলেও জানান তিনি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, পেশাদার যৌনকর্মীর কাছে যেতে অভ্যস্ত হয়ে পড়া তরুণের প্রায় ৭৯ শতাংশই এইডস সম্পর্কে সচেতন নন। যৌন মিলনের পর যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করলে এইডস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না বলেও মনে করেন তারা। যৌনকর্মে লিপ্ত হতে এসব তরুণের ৮০ শতাংশ যাচ্ছেন আবাসিক হোটেলে। আর ২০ শতাংশ অপেশাদার যৌনকর্মীর কাছে যাচ্ছেন। আর জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ তরুণ হওয়ায় দেশের বৃহৎ ও নিভর্রশীল এই জনগোষ্ঠী ব্যাপক ঝুঁকিতে মধ্যে আছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। না হলে বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। জরিপ অনুযায়ী, তরুণদের অধিকাংশ যৌন চাহিদা মেটাতে যৌনকর্মীর কাছে যাচ্ছেন। সব ধরণের যৌন আচরণ করছেন। গবেষণায় দেখা যায়, এসব তরুণের প্রায় ২০ শতাংশের মধ্যে যৌনবাহিত ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা যায়। তবে এদের মাত্র ১৫ শতাংশ চিকিৎসকের কাছে যান। ঢাকার ৯টি আবাসিক হোটেলে আইসিডিডিআরবি পরিচালিত জরিপটিতে আরো দেখা গেছে, তরুণের দুই তৃতীয়াংশ স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া। তারা যৌনকর্মে প্ররোচিত হন বন্ধু বা বন্ধুস্থানীয় কাউকে দিয়ে।

প্রায় ৮০ শতাংশ তরুণ পরোক্ষভাবে প্ররোচিত হয়ে যৌন কর্মে লিপ্ত জন। আবার অনেকে পর্ন সিডি দেখে যৌন কর্মে উৎসাহিত হন। এদের অনেকের বয়স ১১ থেকে ১৪ বছর। এছাড়া বিবাহিতরাও যৌনকর্মীর কাছে যাচ্ছেন বলে দেখা গেছে গবেষণা জরিপে।


তখন রাত ৮টা কিংবা সোয়া ৮টা বাজে। বিজয়নগরে একটি কাজ সেরে হলে ফেরার উদ্দেশে কাকরাইল মোড়ে আসার জন্য আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সামনে দিয়ে হাঁটছিলাম। পেভমেন্টে খুব বেশি আলো নেই। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের গেটের দু-একটি বাতি, বিশেষ করে গাড়ির আলোয় যতটুকু আলোকিত ছিল এই যা। এ পাশটায় কোনো দোকান কিংবা লাইটপোস্ট নেই বলে ঝলমলে আলো নেই এ ফুটপাতে। কিন্তু তার পরও মোটামুটি সবকিছুই ভালোভাবে দেখা যায়। সঙ্গে আমার এক বন্ধু। হাঁটতে হাঁটতে চোখে পড়লো ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সী ১০-১৫ জন নারী। অতিমাত্রায় মেকআপ নেয়া এসব মেয়ে দু-চার হাত দূরে দূরে দেয়াল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে। বছরখানেক আগে পত্রিকার কাজ করতে গিয়ে এ জায়গাটা সম্পর্কে জেনেছিলাম। তাই বুঝতে অসুবিধা হলো না।

এরাই সেই নারী যারা জীবনযুদ্ধে হেরে গেছে। সমাজ এদের জায়গা দেয়নি। এরা যৌনকর্র্মী। যাদের কটূক্তি করে, ঘৃণাভরে বলা হয় পতিতা। কথা বলার চেষ্টা করি ওদের একজনের সঙ্গে। কিন্তু ওরা পত্রিকায় কাজ করি জেনে কোনো কথা বলতে রাজি হচ্ছে না। যেভাবেই হোক আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের এক গেটম্যানের সহায়তায় মিনিট পাঁচেকের একটি মিনি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। মেয়েটার বয়স ২০-২৫ হবে। নাম জিজ্ঞেস করলেও কোনোমতেই সে তার নাম বলতে রাজি হয়নি। তবে সে জানালো কোনো সখ বা ইচ্ছের বশবর্তী হয়ে সে এ পেশায় নামেনি। বাড়ি নাটোরে। ধর্ষিত হয়েছিল একই গ্রামের যুবকদের হাতে। ধর্ষিত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি কিভাবে হয়েছিল তা সে জানে না। তবে এটুকু জানে, হাসপাতালে তার খবর নিতে বাড়ির গরিব বাবা-মা কেউই আসেননি।

যা বোঝার বুঝে নিয়েছিল সে। কোনোদিন বাড়ি ফিরে যায়নি। ঢাকায় এসে ২০০৮-এর শেষের দিকে দেহপসারিণী হিসেবে জীবন সংগ্রাম শুরু করেছিল। এখনো চলছে। সর্বোচ্চ ১০ জনের দ্বারাও ধর্ষিত হয়েছিল একবার। প্রায়ই কোনো পারিশ্রমিক পায় না ওরা। সাধারণত ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত পায় প্রতি রাতে। আবার মাঝে মাঝে কন্ট্রাক্ট করে গিয়েও সারারাত ধর্ষিত হয়ে সকালে ফিরতে হয় শূন্য হাতে। আমাদের করা বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলে সে। আমি সবচেয়ে আশ্চর্য ও ব্যথিত হয়েছি, যখন আমি এই লেখাটি লেখা শুরু করেছি। আমার এক বন্ধু লেখার বিষয়টি দেখে আমাকে খুব উৎকণ্ঠা ভরে বললো, ‘তুই শেষ পর্যন্ত এসব নোংরা বিষয় নিয়ে লিখতেছিস’? আমার বন্ধুর কথা বলার ভাবটা এরকম ছিল, যেন এই যৌনকর্মীদের নিয়ে আলোচনা করাই মহাপাপ। ওরা যেন সমাজের উচ্ছিষ্ট, ওরা মানুষ নয়, ওরা পতিতা। আমার বন্ধুকে আমি দোষ দেই না। কারণ এ ধরনের মানসিকতা আমাদের সমাজই ওকে তৈরি করে দিয়েছিল। এটাতো অত্যন্ত ছোট ব্যাপার।

যখন দেখি কোনো নারী ধর্ষিত হয়ে সমাজে চরমভাবে অপমানিত ও লাঞ্ছিত হয়ে সবশেষে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে, তখন আমাদের এই সমাজের প্রতি ঘৃণা হয়। আমি বুঝি না একটা মেয়ে ধর্ষণের শিকার হলে এ মেয়েটার দোষ কি? ভেবে দেখুন, পরিবার বা সমাজের দায়িত্ব ছিল এ মেয়েটিকে রক্ষা করা। নিরাপত্তা দেয়া। কিন্তু সমাজ কতটুকু নিরাপত্তা দিতে পেরেছে একটা নারীর। আমি একটু কম বুঝি, তাই আমার বুঝতে কষ্ট হয়, যে নারী ১৯৭১ সালে দেশের জন্য জীবন ও ইজ্জত দিয়েছে এবং রাষ্ট্র কর্তৃক তাকে বীরাঙ্গনা খেতাব দেয়ার পরও যখন তার পরিবার ও সমাজ তাকে চরমভাবে বর্জন করেছিল তখন সে নারীর টানবাজারের পতিতাপল্লীতে যাওয়া ছাড়া আর কিই বা করার ছিল। আমরা কেন বুঝতে চাই না সখ করে কোনো নারী তার জীবনে এ পেশা বেছে নেয় না। মনে রাখতে হবে, যারা এ পেশায় নিজেদের নিযুক্ত করেছে তাদের আর কোনো উপায় ছিল না জীবনকে টেনে নেয়ার।

হয়তো বা এ নারীদের কেউ কেউ সারারাত তার সব শরীর বিকিয়ে দিয়ে সকালবেলা যা পাচ্ছে তা দিয়ে অসুস্থ মা অথবা বাবার জন্য ওষুধ কিনে বাসায় ফিরছে। আবার কেউ কেউ তার ছোট ভাই-বোনের পরীক্ষার ফি জোগাড় করার জন্য খদ্দেরের আশায় দাঁড়িয়ে আছে। আমরা শুধু দেখি ওরা কি করে। কিন্তু কেন করে সেটা কি কখনো জিজ্ঞাসা করে দেখেছি? আমাদের ভাবা উচিত ওরা আমাদের মতোই। ওরা সমাজের বিচ্ছিন্ন কোনো অংশ নয়। নিঃসন্দেহে ওদের মানবাধিকার নিশ্চিত করা উচিত।


শুধুই আলোর পথযাত্রী হলে চলবে না, অন্ধকারকে ভালবাসাও জরুরি। এমনটাই দাবি মার্কিন চিকিৎসকদের।
বিজলি-বাতির রোশনাইয়ে নগরজীবন থেকে কার্যত হারিয়েছে দিন-রাতের ফারাক। চিকিৎসকেরা বলছেন, তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে মানবশরীরে। জৈবিক কিছু প্রক্রিয়া স্বাভাবিক নিয়মে চলে অন্ধকারেই। গভীর রাতে কৃত্রিম আলো, কম্পিউটার, টিভির অতিরিক্ত ব্যবহারে সেই শারীরবৃত্তীয় কাজকর্ম ব্যাহত হয়। যার জেরে হৃদ্রোগ বা ডায়াবেটিস তো বটেই, হতে পারে ক্যানসারও। তাঁদের বক্তব্য, বায়ু-জল-শব্দদূষণের মতো কৃত্রিম আলোও এক রকমের ‘দূষণ-দৈত্য’। তবে রাতে আলোর ব্যবহারে কিছুটা সতর্ক হলে বিপদ অনেকটাই এড়ানো সম্ভব।
কয়েকশো কোটি বছর ধরে আলো-আঁধারের ছন্দে ঘুরছে পৃথিবী। ওই চক্রের নিয়মে চলেছে জীবজগত। আদিম মানুষ চকমকি ঘষে আগুন জ্বালানো শিখতেই বদল শুরু। সভ্যতা যত এগিয়েছে অন্ধকারের ‘দখল’ নিয়েছে মশাল, মোমবাতি, লণ্ঠন। বিদ্যুতের বাতি আবিষ্কারের পর দেড়শো বছরে অন্ধকারের দাপট ক্রমে কমেছে। অন্ধকারকে সর্বতো ভাবে ‘জয়’ করার মধ্যেই সভ্যতার অগ্রগতি বলে মানতে শিখেছে মানুষ। এখন সূর্য অস্ত গেলেও দুনিয়া জুড়ে শত-শত শহরে অন্ধকার নামে না। আর এখানেই বিপদ।
আমেরিকার চিকিৎসকদের সংগঠন ‘আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন’ (এএমএ) সম্প্রতি এক রিপোর্টে জানিয়েছে, রাস্তার ভেপার-বাতি থেকে ঘরের নিয়ন, গাড়ির হেডলাইট থেকে টেলিভিশন, কম্পিউটার, মোবাইল ফোনের আলো রাতে দূষণ ছড়ায় সবই। ‘লাইট পলিউশন: অ্যাডভার্স হেল্থ এফেক্টস অফ নাইট-টাইম লাইটিং’ নামে ওই রিপোর্টের মূল বক্তব্য, রাতে উজ্জ্বল কৃত্রিম আলোয় বেশি ক্ষণ থাকলে ঘুমোতে অসুবিধা তো হয়ই, এতে মানসিক চাপ ও হতাশা বেড়ে যেতে পারে। হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস বা শরীরে মেদ জমার আশঙ্কা বাড়তে পারে। এমনকী হতে পারে স্তন ও প্রস্টেট ক্যানসারও।
কী ভাবে?
মার্কিন চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, দিন-রাতের ছন্দের নিয়মে কাজ করে স্নায়ুতন্ত্র, দেহের কিছু কোষও। মানব-মস্তিষ্কের বিশেষ গ্রন্থি থেকে মেলাটোনিন নামে একটি হরমোন বেরোয় তারই ইশারায়। মেলাটোনিন শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট (শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক পদার্থ প্রশমন করে)। জৈবিক ঘড়ির (বায়োলজিক্যাল ক্লক) পরিচালকও বটে। চিকিৎসকরা বলেছেন, ওই হরমোন ঘুমের সহায়ক, হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস রোধ করতে সাহায্য করে। স্তন বা প্রস্টেট ক্যানসার রুখতেও হরমোনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। চিকিৎসকদের বক্তব্য, রাতে ৮-১০ ঘণ্টা অন্ধকারে থাকলে মানবশরীরে স্বাভাবিক পরিমাণ মেলাটোনিন তৈরি হয়। বেশিক্ষণ উজ্জ্বল কৃত্রিম আলোয় থাকলে তার প্রতিক্রিয়ায় ওই হরমোন তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। বিশেষত শিশু এবং অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব আরও বেশি। তবে এ নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে বলেও রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
ক্যানসার বিশেষজ্ঞ সুবীর গঙ্গোপাধ্যায়ও এ বিষয়ে একমত। তিনি বলেন, “মানসিক চাপ, হতাশা, ডায়াবেটিসের মতো ক্যানসারও আধুনিক জীবনযাত্রার ধরনধারণের সঙ্গে জড়িত। খাদ্যাভাস, মানসিক চাপ, যৌন জীবন, দ্রুত জীবনযাত্রার পাশাপাশি এখন কৃত্রিম আলোর উজ্জ্বলতাও ওই সব রোগের কারণ বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।” সুবীরবাবুর মতে, কৃত্রিম আলোর উজ্জ্বলতার কুপ্রভাব নিয়ে মার্কিন মুলুকের চিকিৎসকদের আশঙ্কা অমূলক নয়। জন্তুজানোয়ারের দেহে পরীক্ষায় তার প্রমাণও মিলেছে। মানবশরীরেও তা একই প্রভাব ফেলতে পারে বলেই সতর্ক করছেন চিকিৎসকরা।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরবিদ্যার অধ্যাপক দেবাশিস সেনের ব্যাখ্যা, “জীবজগতে সবারই দেহে রয়েছে জৈবিক-ঘড়ি। দিন-রাতের চক্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে সেই ঘড়ির ‘কাঁটা’। সেই চক্র ব্যাহত হলে মানবশরীরে তার প্রভাব পড়বেই।” তিনি উদাহরণ দেন, হাসপাতাল, তথ্যপ্রযুক্তি অথবা অন্য কোনও কর্মক্ষেত্রে যাঁরা রাতের শিফটে কাজ করেন, তাঁদের রাতে কৃত্রিম আলোয় অনেক ক্ষণ কাটাতে হয়। আলো-অন্ধকারের ভারসাম্য বিঘ্নিত হওয়ায় তাঁদের শরীরের ক্ষতির সম্ভাবনা কিছুটা বেশি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এবং আন্তর্জাতিক ক্যানসার গবেষণা সংস্থা (ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসার) কয়েক বছর আগে পৃথক সমীক্ষায় জানিয়েছিল, দিনের আলো এবং রাতের অন্ধকারের মধ্যে ভারসাম্য সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কর্মক্ষেত্রে দিনের বদলে অন্য শিফটে (নন-ডে শিফট) কাজ করলে জৈবিক-ঘড়ির স্বাভাবিক ছন্দ ব্যাহত হয়। তা থেকে মানবদেহে ক্যানসার ছড়ানোরও সম্ভাবনা থাকে।
ইংল্যান্ড এবং আমেরিকার গবেষকদের পরীক্ষায় জানা যায়, মানুষের চোখের রেটিনায় বিশেষ কিছু ‘সেন্সর’ অর্থাৎ সংবেদনশীল কোষ রয়েছে। মেলাটোনিন তৈরি এবং শরীরের জৈবিক-ঘড়ির নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে সেগুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রাতের ‘আলোয়’ বিশেষত নীলচে আভায় চোখের ওই কোষগুলি উত্তেজিত হয়ে ওঠে। তার জেরে থমকে যায় মেলাটোনিনের উৎপাদনও। গবেষকরা জানাচ্ছেন, নাইট-ক্লাবের চড়া আলোও মেলাটোনিন গঠনের প্রক্রিয়াকে বাধা দিতে সক্ষম। বেশি রাত পর্যন্ত টেলিভিশন, কম্পিউটার, আই প্যাড, মোবাইল ফোনের নীলচে আলোও বিপদ টেনে আনতে পারে। ক্যানসার চিকিৎসক সুবীরবাবু বলেন, “প্রচলিত ধারণা হল, নীল আলোয় ঘুম ভাল হয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নীল আলো মেলাটোনিন উৎপাদনে বাধা দেয়। রাতে তাই অন্ধকার ঘরেই ঘুমোনো ভাল। না-হলে অত্যন্ত ক্ষীণ লাল বা কমলা নাইট-ল্যাম্প ব্যবহার করা যেতে পারে। রাস্তার আলো যাতে ঘরে না-ঢুকতে পারে তা-ও দেখা জরুরি।”
মনোবিদ নীলাঞ্জনা স্যান্যালের অভিজ্ঞতাও তাই বলে। তিনি বলছেন, “প্রকৃতি থেকে সরে গিয়ে নিজস্ব কৃত্রিম পরিবেশে থাকছে মানুষ। দেখা যাচ্ছে, যাঁরা রাতদিন অফিস বা অন্য কোথাও চার দেওয়ালের মধ্যেই থাকছেন, দিন-রাতের তফাত যাঁরা টের পাচ্ছেন না। তাঁদের মানসিক চাপ বাড়ছে।” তিনি জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিশেষ রোগে আক্রান্ত অল্প বয়সী ছেলেমেয়ের উপরও কৃত্রিম আলোর প্রভাব দেখা গিয়েছে। তাদের অনেকেই দিনরাত টেলিভিশন, কম্পিউটার ব্যবহার করে। এর প্রভাব পড়ছে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যেও। তাদের ওষুধের পরিমাণ বাড়াতে হচ্ছে। নীলাঞ্জনাদেবীর বক্তব্য, “টিভি-কম্পিউটারের আলোর সামনে একটানা যাতে ওই বাচ্চারা না-থাকে, সে পরামর্শ অভিভাবকদের দেওয়া হয়। এতে ফলও মিলছে।”
হারানো দিনের গান বলেছিল, তুমি যে আঁধার তাই বড় ভালবাসি। সুস্বাস্থ্যের খাতিরে এ যুগেও তা মন্ত্র হয়ে উঠতে পারে! সতর্কতার ৫ দফা
বেশি রাত পর্যন্ত টেলিভিশন,
কম্পিউটারে কাজ নয়। শোয়ার
ঘরে না-রাখাই ভাল।
ঘরে এবং অফিসে আলোর
পরিমিত ব্যবহারে গুরুত্ব। রাস্তার বাতি যাতে অপ্রয়োজনীয়
ভাবে আলো না-ছড়ায় সে জন্য
নতুন পদ্ধতির সন্ধান।

গাড়ির হেডলাইটের উজ্জ্বলতা
নিয়ন্ত্রণে নয়া প্রযুক্তি। রাতে শোয়ার সময় অন্ধকার ঘর। খুব
প্রয়োজনে লাল, কমলা নাইট ল্যাম্প।

সূত্র: আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন


ছেলেরা মেয়েদের যৌনতা নিয়ে খুব কম তথ্য জানে। চটিগুলো পড়লে সেটা বোঝা যায়। চটি লেখক এবং মন্তব্যকারীদের অনেকে মেয়েদের সাথে যৌনকর্ম দুরের কথা কোনদিন মেয়েদের বাস্তব যৌনাংগ দেখেছে কি না সন্দেহ। মেয়েদের সমন্ধে ওনাদের জ্ঞান মনে হয় পর্ন আর ইন্টারনেটের চটি থেকে নেওয়া। যাহোক সবার সুবিধার্থে কিছু তথ্য দিলামঃ

১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন মাল বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।
৬. যৌনি পথে পুরুষ লিংজ্ঞ ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা লিংজ্ঞের চেয়ে মোটা লিংজ্ঞে মজা বেশী। লম্বা লিংজ্ঞে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যৌনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, লিংজ্ঞের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় লিংজ্ঞের দরকার হয় না।